প্রতিক্ষণ ডেস্ক
‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’ এই প্রবাদবাক্যটি অনেক বেশীই সত্য। একজন নারী সকল মায়া-মমতা দিয়ে সংসারের হাল ধরে। আবার এই নারীই পারেন সংসার একেবারে ধ্বংস করে দিতে।
১) পরিবর্তন করতে চাওয়া নারী
মানুষ যতক্ষণ না নিজে বুঝতে পারেন ততক্ষণ পর্যন্ত নিজেকে পরিবর্তন করতে চান না। অন্য কেউ বলে দিলে তো একেবারেই নয়। বিশেষ করে পুরুষের কাছে এই বিষয়টি আরও অনেক বেশি বিরক্তিকর। আর তাই এমন নারী তাদের সঙ্গী হিসেবে পছন্দ নয়।
২) মাথার উপর ছড়ি ঘোরানো নারী
যেসকল নারী অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান এমন নারী পুরুষের কাছে সঙ্গী হওয়ার যোগ্য নন। তবে মজার বিষয় হলো পুরুষের চোখে অপছন্দ সে সেকল নারী যারা সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করতে চান। যে নারীরা কলা-কৌশল খাটিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনেন তাদের আবার খুবই পছন্দ পুরুষের।
৩) অতিরিক্ত সন্দিহান নারী
সম্পর্কে একটু সন্দেহ থাকলে সেটাকে অনেকেই ভালোবাসার প্রকাশ বলে ধরে নেন। কিন্তু নারীদের অনুভূতি একটু বেশীই, আর তাই তাকে দিয়ে একটু নয় বড় ধরণের সন্দেহ করাই সম্ভব। কিন্তু এই বিরক্তিকর স্বভাবটি পুরুষের কাছে একেবারেই পছন্দ নয়। সম্পর্কে শুধুমাত্র একটি জিনিসই থাকতে পারে, হয় সন্দেহ নয়তো ভালোবাসা।
৪) অতিরিক্ত নির্ভরশীল নারী
কথায় বলে প্রতিটি পুরুষই নিজের স্ত্রীর মধ্যে নিজের মায়ের ছায়া খুঁজে থাকেন। আর তাই পুরুষেরা চান তার সঙ্গিনী তার সকল কিছুর খোঁজ খবর ও খেয়াল রাখুন। কিন্তু যদি সঙ্গিনীই অনেক বেশি নির্ভরশীল হন তাহলে পুরুষেরা তা পছন্দ করেন না একেবারেই।
৫) সব কিছুতেই সমস্যা যার মধ্যে বেশি
সব কিছুতে খুঁত ধরা, সব কিছুর মধ্যে ভুল খুঁজে বের করা নারী পুরুষের চোখে খুবই অপছন্দের। কারণ এই ধরণের নারীকে কোনো কিছু দিয়েই খুশি করা সম্ভব হয় না। এতে করে যন্ত্রণায় পড়তে হয় পুরুষেরই। আর তাই এই ধরণের নারীদের কাছ থেকে দূরেই থাকতে পছন্দ করেন তারা।
৬) গসিপ করা বা নিন্দা করা নারী
পুরুষেরা সচরাচর অন্যকে নিয়ে গসিপ করেন না এবং তা পছন্দও করেন না। পুরুষের মতে যদি বাইরে থেকে ঘরে ফিরে শুনতে হয় পাশের বাসার ভাবী কি করেছেন তাহলে সে সঙ্গিনীর সাথে থাকার চাইতে না থাকাই শ্রেয়।
প্রতিক্ষণ/ডেস্ক/সজল