শারমিন আকতার
ওরও ইচ্ছে হয় দুষ্টুমি করতে, এদিকে -ওদিকে মাকে না বলে ঘুরে বেড়াতে। দেরিতে ঘুম থেকে উঠতে। শিশুপার্কে বেড়াতে যেতে আর ফিরে আসার সময় কোনো রেস্টুরেস্টে রাতের খাবার সেরে আসতে। কিন্তু ও কি তা পারছে?
কথা বলতেন গল্পের মতো করে। অনর্গল বলে যাচ্ছেন; তবুও কারও চোখ সরছে না তার দিক থেকে, মন ছুটছে না এদিক সেদিক। তিনিইতো সত্যিকারের যাদুকর। মন ভালো করা যাদুকর। তবু কেন তাঁকে হারাতে হলো?
শুধু খেলার সময় মুখে আলপনা এঁকে সাময়িক ভালোবাসা না দেখিয়ে সত্যিই একটু ভালোবাসুন দেশকে। কোনো গায়ে হলুদে বা জনসমক্ষে কেউ বাংলা গান না গেয়ে হিন্দী গান করলে দয়া করে তাকে অনুরোধ করুন বাংলা গান করতে। আর বলূন, বাংলা ভাষায় গানের অভাব পড়েনি যে হিন্দী গান গায়তে হবে। ভারতীয়রা কি আমাদের গান গায়ছে ওপেন কনসার্টে কিংবা গায়ে হলুদে। খুব গায়তে আর শুনতে ইচ্ছা করলে নিজের রুমে দরজা বন্ধ করে শুশুন। দিবসের ভালবাসা চাই না; মনের মধ্যে ভালবাসার বীজ তৈরি করুন।
এমন যদি হতো, আমি পাখির মতো উড়ে উড়ে বেড়ায় সারাক্ষণ……(জলের গান)। যদি মায়ের ওপর রাগ করে গাছের ডালে এভাবে বসে থাকতে পারতাম। আমার রং যদি হতো এত এত সুন্দর। লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, কমলা আরও কত কী। পাখিরা কেন গাছে বসে থাকে? তাদেরও কি রাগ হয়? গাছে বসে থাকলে কি মন ভালো হয়ে যায়?
৩৫-৪০-৪৫ বছরের লোকগুলো বিয়ে করার জন্য বেছে নেবে কিশোরী মেয়েদেরকে। কেন তাদের বয়সের সাথে যায় এরকম কাছাকাছি বয়সের কাউকে বিয়ে করা যায় না? বন্ধ করুন এ অন্যায়!!! রুখে দাঁড়ান বাল্য বিয়ের বিরুদ্ধে।
=========