আমাদের হাতের কাছেই সবকিছুর সমাধান ঘুরঘুর করে। কিন্তু আমরা তা জানতেই পারি না। কেউ আমাদের ঘরে এসে জানিয়ে যাবে; এটুকু আশা করা আপাতত সম্ভব নয়। তবে অন্য অনেক মাধ্যম এখন আমাদের হাতের মুঠোই বন্দি। চাইলেই তথ্য হাজির! জিনের বাদশার কাছে যেতে হবে না; আলাদিনের চেরাগ লাগবে না। ইন্দ্রজাল আপনাকে জানিয়ে দেবে যা আপনি জানতে চান। হেয়ালি করে বলছি, তা ঠিক; তবে যার কথা বলছি তাকেতো এখন স্বপ্নেও দেখা যায়। বলছিলাম ইন্টারনেটের কথা। একটু চেখে দেখুন না; শুধু একটি ডিম আপনার কত কাজেইনা আসতে পারে। এবার হেয়ালি নয় সত্যি বলছি:
১. পুষ্টিগুণ ঠিক রেখে বাচ্চাদের ডিম খাওয়াতে চায়লে ডিম আধা সিদ্ধ করুন ।
২. সিদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়াতে গেলে অনেক সময় ডিমের সাদা অংশসহ উঠে আসে। এজন্য সিদ্ধ করতে দেয়ার পরপরই এক চিমটি সোডা দিয়ে দেবেন।
৩. ফ্রিজে ডিম রাখার সময় সরু অংশটি উপরের দিকে করে রাখুন। তাহলে ডিমটি বেশ কিছুদিন নষ্ট না হয়ে ঠিক থাকবে।
৪. যদি ডিমের ওমলেটটি ঠিকভাবে চান; তাহলে আগেই একটু দুধ মিশিয়ে দিন।
৫. রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক প্রোটিন প্যাক। টকদই+ডিম+কলা+মেহেদি।
৬. ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশিরভাগ থাকে তার কুসুমে। একটা ডিমের সাদা অংশে মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
৭. ফ্রিজ ছাড়া ডিম ঠিক রাখার জন্য চুনের পানিতে ডিম চুবিয়ে রাখুন। এভাবে দুসপ্তাহ রাখতে পারবেন।
৮. ডিম তেলে ভাজার আগে একটু লবণ তেলের মধ্যে ছিটিয়ে দিন। তাহলে ডিমটি কড়াইয়ে লেগে যাবে না।ভালোভাবে তুলতে পারবেন।
৯. সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময় কাঁটা চামচ বা ছুড়ি দিয়ে কেটে দিন। তাহলে তের ছিটকে পড়ার হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
১০. আগুনে পুড়ে গেলে সাথেসাথে ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে দিন। আরাম তো হবেই, ফোসকা পড়বে না এবং দ্রুত সেরেও যাবে।
প্রতিক্ষণ / এডি/ শাআ