তরমুজ-বাঙ্গির ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
ডেস্ক রিপোর্ট, প্রতিক্ষণ ডট কম
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপকূলীয় এলাকায় তরমুজ এবং বাঙ্গির ভালো ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে । আগাম ফলন হওয়ায় বেশি দামে তরমুজ বিক্রি করতে পারছেন তারা। বাঙ্গিও বিক্রি হচ্ছে সমানভাবে।
কৃষকরা বলেছেন, তীব্র গরম শুরু হওয়ার আগেই মাঠ থেকে তরমুজ সংগ্রহ করতে সক্ষম হওয়ায় আশানুরূপ দাম পাওয়া যাচ্ছে।
জানা যায়, এই মৌসুমে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর উপকূলীয় বাহারছড়া, গন্ডামারা, সরল, খানখানাবাদ এলাকায় তরমুজ ও বাঙ্গির ব্যাপক চাষাবাদ হয়েছে। ফলনও হয়েছে প্রচুর। মৌসুমের শুরু থেকেই ক্রেতাদের মধ্যে তরমুজের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় দামও একটু বাড়তি রয়েছে। এতে লাভবান হচ্ছে কৃষকরা।
বর্তমানে পাইকারী মুল্যে প্রতিটি মাঝারি সাইজের তরমুজ ১০০ থেকে ১৩০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে তা দেড়শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
চট্টগ্রামের পাইকারী এক তরমজু ব্যবসায়ী জানান, বাঁশখালী উপকূলীয় এলাকার তরমুজ ও বাঙ্গি শহরে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই দাম একটু বেশি দিয়ে হলেও এখানকার মাঠ থেকে তরমুজ কিনে শহরে বিক্রি করতে নিয়ে যান তারা।
বাঁশখালীর উপকূলীয় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকাগুলোতে তরমুজ বাঙ্গিসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির আশানুরূপ ফলন পাওয়ায় চাষিরা শুষ্ক মৌসুমে এই এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষে নিজেদের সময় ব্যয় করেন।
প্রতিক্ষণ/এডি/রবি