আপেল সিডার ভিনেগার আপেলের রস ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এটি অত্যন্ত অম্লীয় এবং তীব্র গন্ধযুক্ত, অনেকটা পুরোনো ওয়াইনের মতো। পানীয়টি ভিটামিন সি এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ঠান্ডার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
আপেল সিডার ভিনেগারের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর নানা উপায় রয়েছে। পানীয়টিতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া এবং প্রিবায়োটিক রয়েছে যা প্রতিরোধ ক্ষমতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল এবং দেহে ক্ষয়কারী রোগজীবাণুগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে। এটি ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াকেসচল রাখে এবং প্রচলন বাড়ায়, যা শরীরের নানা সমস্যা দ্রুত বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রকাশ করেছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহারের ৩টি উপায়-
সকালে আপেল সাইডার ভিনেগার পান
আপেল সিডার ভিনেগার আপনার শরীরের পিএইচ ভারসাম্য ঠিক রাখে। সকালে এটা পান করলে তা অন্ত্রের উন্নতি করে যা শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে
মধু দিয়ে আপেল সিডার ভিনেগার
মধুর সাথে আপেল সিডার ভিনেগার হলো ঠান্ডার জন্য একটি জনপ্রিয় প্রতিকার। প্রতিকারটি শীতকালীন নানা রোগের চিকিৎসা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য যুগে যুগে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আপনি সহজেই এটি তৈরি করতে পারবেন। এক গ্লাসে পাঁচ ভাগের এক ভাগ আপেল সিডার ভিনেগার এবং বাকি চার ভাগ হালকা গরম পানি নিন। এর সঙ্গে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
আপেল সাইডার ভিনেগার পিল
আপনি যদি আপেল সিডার ভিনেগারের স্বাদ পছন্দ না করেন, তবে আপেল সিডার ভিনেগার পিল কেনার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন। যদিও পিলগুলোতে একই পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে না, তবে একইরকম সুবিধা দিতে পারে।
খেয়াল রাখুন
খাওয়ার আগে সব সময় আপেল সিডার ভিনেগার পাতলা করে নিন। এটি সরাসরি গ্রহণ করলে তা আপনার খাদ্যনালী এবং অভ্যন্তরীণ খাদ্যের আস্তরণের ক্ষতি করতে পারে।
প্রতি /এডি /রন