স্বাস্থ্যসেবায় স্মার্টফোন
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরণের মোবাইল ফোন যা মোবাইল কম্পিউটিং প্লাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। বর্তমানে সর্বাধিক প্রচলিত স্মার্টফোনসমূহ হলো অ্যাপলের আইওএস, গুগলের অ্যান্ড্রয়েড, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ, নকিয়ার সিম্বিয়ান এবং রিসার্চ ইন মোশনের ব্ল্যাকবেরি।
বিশ্ববাজারে রয়েছে নানা ব্র্যান্ডের হরেক রকম স্মার্টফোন। এগুলোর প্রতিটিরই রয়েছে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য। এবার স্বাস্থ্যসেবায় নাকি অবদান রাখবে স্মার্টফোন? সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমনই দাবি করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। মোবাইল ডিভাইসে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার কারণে গ্রাহকরা এ নিয়ে আরও বেশি সচেতন হচ্ছেন।
শরীরের কোনো বিষয় পরীক্ষা করাতে গেলে গ্রাহককে বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। কিন্তু স্মার্টফোনের এসব তথ্য জানতে তেমন অর্থ খরচ হচ্ছে না। আর সুযোগ থাকায় নিয়মিত স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় পরীক্ষা করা হচ্ছে।
গবেষকরা বলছেন, মানুষের দৈনন্দিন শারিরীক অবস্থার তথ্য যদি সংরক্ষণ করা যায়, তাহলে তা উন্নত চিকিৎসায় ব্যবহার করা সম্ভব। আর এ তথ্যগুলো জানতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখছে অ্যাপস। গবেষকদের মতে, মোবাইল ডিভাইস ও অ্যাপ শুধু যোগাযোগ নয়, স্বাস্থ্য খাতে বড় ভূমিকা রাখবে।