ক্রীড়া প্রতিবেদক
টি২০ বিশ্বকাপে ভারত জালিয়াতি করে ৫ রানে জিতেছে। এ ঘটনা পর ২৪ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও পুৃরো বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গণে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব ক্রিকেটের সবাই এই প্রতারণায় আইসিসি সমর্থন দেয়াতে সমালোচনা আরো ঘনিভূত হয়েছে। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়াতেই ওডিআই বিশ্বকাপে প্রতারণা করে জিতেছিল ভারত।
বিশ্ব ক্রিকেট পন্ডিতরা বলছে, আইসিসির ইভেন্ট গুলোতে ভারতের বড় বড় কোম্পানী স্পন্সর করছে। তাই ভারত সব সময়ই আইসিসির কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা আদায় করে থাকে। এ কথা সমর্থন করে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট একটি টিভি চ্যানেলে বলেছেন, কোহেলী যেটা করেছে সেটা অপরাধ। অথচ আম্পায়ারা সেটা দেখেনি বলেছে। তাহলে তারা মাঠে করছে! তাছাড়া টিভি আম্পায়ারাই বা কি করেছে? টিভির চোঁখ তো ফাঁকি দেয়া সম্ভব না! আসলে আইসিসি সব সময়ই ভারতকে বাড়তি সুবিদা দেয়। এর মুল কারণ ব্যবসা।
আইসিসি সব সময় চায় ফাইনালে ভারত আসুক। ভারত না থাকলে তাদের ব্যবসায় ক্ষতি হয়ে যায় অনেক বড়। এর জন্য আইসিসি ভারতকে সুবিদা দেয়। তবে কোহেলী যে মানের ক্রিকেটার তাতে তার আরো সংযত হওয়া উচিত। তবে কোহেলী আমার দৃস্টিতে শচীন বা লারা নন। এটা তাকে মনে রাখতে হবে।
সে একজন ভাল মানের ব্যাটসম্যান এটা ঠিক। সে শচীন বা লারা ,মানের নন। কিন্তু সে মাঠে অনেক অপরাধ করেও পার পেয়ে যান। মাঠে নো বল বা ওয়াড বল কল করার অধিকার কোহেলীর নেই। এটা সে সরাসরি একজন আম্পায়ারকে অপমান করছেন। এটা যদি অন্য কোন ছোট দলের সঙ্গে হতো তাহলে এক সর্তক করে পরের বার সে ক্রিকেটারকে সাসপেন্ড করে দেয়া হতো। অথচ কোহেলী বলেই তাকে কোন শান্তি আজ পেতে হয়নি। এটাই বাস্তবতা, মেনে নিতেই হবে। যতো দিন ভারত মাঠে খেলতে,। আইসিসি এই অবৈধ কার্যক্রম সব সমই চালিয়ে যাচ্ছে।’