শহরকে বাঁচানোর যুদ্ধ ; লাইফ ইজ স্ট্রেঞ্জ

প্রকাশঃ অক্টোবর ৬, ২০১৬ সময়ঃ ১২:০৪ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ৬:১০ অপরাহ্ণ

maxresdefaultলাইফ ইজ স্ট্রেঞ্জ হচ্ছে একটি রোমাঞ্চকর গেম। গেমটি ডেভেলপ করেছে ডোন্টনড এন্টারটেইনমেন্ট ও প্রকাশ করেছে স্কয়ার এনিক্স্। গেমটি একই সঙ্গে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ প্লেস্টেশন ৩, ৪, এক্সবক্স-৩৬০ ও এক্সবক্স ওয়ান খেলা যাবে।

গেমটি ধারাবাহিকভাবে ৫টি পর্বে প্রকাশ হয়েছে। গেমটির গল্প ম্যাক্সিন কলফিল্ড নামে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। ম্যাক্সিন ফটোগ্রাফিতে ব্যাচেলর করছে

। আরকাডিয়া বে-তে বসবাসকারী এ তরুণী হঠাৎ অনুধাবন করে সময়ের যে কোনও মুহূর্তে গিয়ে তা পরিবর্তনের সামর্থ আছে তার। অলীক এ ক্ষমতা ব্যবহার করে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের হাত থেকে নিজের শহরকে বাঁচাতে চায় সে। এ কাজে তাকে সহায়তা করে বাল্যবন্ধু কোনো প্রাইস।

ঘঠতে যাওয়া যেকোনও কিছু আগাম জেনে তারা দু’জনে মিলে শহরের নানা সমস্যার সমাধান করতে থাকে। বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র ধাঁধা আকারে সামনে আসবে। এসব চিহ্নত করে তা প্রতিহত করে এই তরুণী। এভাবে পুরো শহরকে নানাভাবে জটিল সমস্যা থেকে রক্ষা করে ম্যাক্সিন। lifeisstrange_screenshot_carpark_embargo30_1422371012-01-20150_02

সময়কে এভাবে ব্যবহার করে গেমার যেকোনও ঘটে যাওয়া ঘটনাকে আবার করার সুযোগ পাবে। গেমার যেকোনও কিছু পরীক্ষামূলকভাবে করে দেখতে পারবে। এই পরীক্ষণের মাধ্যমে নিশ্চিত হবে কোনটি ধাঁধার সমাধান ও পরিবেশ পরিবর্তনে পারদর্শী।

গেমার একইসঙ্গে কয়েক ধরনের স্থানে খেলার সুযোগ পাবে এবং বিভিন্ন চরিত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে। এই ধরনের যোগাযোগও পুনঃসংযোগ করা যাবে, কথোপকথনের বিভিন্ন শাখাবিন্যাস করা থাকবে।

একবার কোনও বিশেষ সময়, কথোপকথনের বাছাইয়ের ওপর ভিত্তি করে গল্পের মোড় ঘুরে যেতে পারে। এ ধরনের বাছাই কোনও কোনও ক্ষেত্রে ভালো কিছু করলেও পরবর্তী সময়ে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

যা যা লাগবে

প্রসেসর: ডুয়াল কোর-৭, র‌্যাম: ২ জিবি, গ্রাফিক্স কার্ড: এটিআই এইচডি ৪৮৯০ অথবা এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ২৬০, ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেসঃ ৩ জিবি।

 

 

প্রতিক্ষণ/এডি/তাজিন

 

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

20G